UMMA TOKEN INVESTOR

Followings
0
No followings
Translation is not possible.
আমাদের Osman Hadi - ওসমান হাদি ভাইয়ের চিকিৎসার দায়িত্ব পাওয়া ডাক্তার ও তাঁদের পরিবারকে ইণ্ডিয়া থেকে জীবননাশের হুমকি দেওয়া আরম্ভ হয়েছে!
 
বাংলাদেশের Channel 24 কিছুক্ষণ আগে রিপোর্ট করেছে যে, তাঁর চিকিৎসার দায়িত্ব পাওয়া ডাক্তারদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের পরিবার ও স্বজনদের তথ্য বিভিন্ন বিপদজনক জায়গায় ছড়িয়ে দিয়েছে ওরা। তাঁরা চরম বিপদের মুখে রয়েছেন।
 
এভাবে Israel Defense Forces ফিলিস্তিনে ও Indian Army কাশ্মিরে কাজ করে। আজ হাদীর মতো পাহাড়সম মানুষের ডাক্তারদের সাথে যদি এমন করে পার পেয়ে যায়, তাহলে আগামীকাল দেশপ্রেমিক সাধারণ মানুষকে তো ওরা চিকিৎসা দিতেও দিবে না!
 
০১|
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীর অবসরে চলে যাওয়া সম্মানিত Veteran 'গণ তাঁদের নিজ কমিঊনিটির বিশ্বস্ত সহকর্মীদের নিয়ে আঞ্চলিক পর্যায়ে Network গড়ে তুলতে পারেন।
 
০২|
বাংলাদেশের বৃহৎ দারূল উলূম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশপ্রেমী শিক্ষকবৃন্দের তত্বাবধানে ছাত্রদের দ্বারা ওসব Institution যেসকল শহরে রয়েছে, সেখানে Network স্থাপন করার আবেদন করা হলো।
 
০৩|
দারূল উলূম ও বিশ্ববিদ্যালয় হতে আবির্ভূত Network হতে Secondary ও Higher Secondary পর্যায়ের শিক্ষাঙ্গনে সচেতনতামূলক তৎপরতা পরিচালনা করা যেতে পারে। যাতে করে কিশোর প্রজন্ম সচেতন হয়।
 
০৪|
Medical College ও University এর সম্মানিত ডাক্তারবৃন্দ তাঁদের কমিঊনিটির মাঝে সংযোগ স্থাপন করতে পারেন। ওখানে বসে থাকা ইণ্ডিয়ান বিশ্বাসঘাতকদের তাঁরা সমাজচ্যূত করতে পারেন।
 
০৫|
শহর ও গ্রামের বিভিন্ন স্থানের কিশোর এবং তরুণরা সমমনা বন্ধুদের সাথে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হতে পারেন। তাঁদের সংখ্যা হতে পারে সর্বনিম্ন ০৩ জন। নীরবে নিজ অঞ্চলের ইণ্ডিয়ান বিশ্বাসঘাতকদের বিষয়ে তালিকা প্রস্তুত করতে পারেন তাঁরা।
 
০৬|
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অপরাধকর্মে জড়িতরা আমাদের জাতির শত্রু। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ ও ভূমিদস্যূতা সহ সকল রকমের অপরাধে জড়িতরা দেশদ্রোহী। নিজের আশ-পাশে ওদের কারো উপস্থিতির বিষয়ে জানা থাকলে তা লিপিবদ্ধ করুন। ওদের থামাবার বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব মনে না করলেও স্রেফ তালিকা করুন ও অপেক্ষমান থাকুন।
 
০৭|
স্থানীয় পর্যায়ে বিশ্বাসঘাতক ও দেশদ্রোহীদের কর্মকাণ্ডে বাঁধা দেওয়া হতে বিরত থাকা উচিত। বরঞ্চ নীরবে ওদের গতিবিধির রিপোর্ট আঞ্চলিক পর্যায়ে যদি কোনো Network গড়ে ওঠে, সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া যেতে পারে।
 
০৮|
ইণ্ডিয়ান বিশ্বাসঘাতক বলে পরিচিত দল, গোষ্ঠী ও পরিবারের অংশ অথবা ঘনিষ্ঠ ছিল, এমন ব্যক্তিদের বিশ্বাস করা যাবে না।
 
০৯|
সমমনাদের সাথে ঐক্যবদ্ধ হওয়া জরুরি। অন্য কিছু না করা গেলেও কমপক্ষে তাঁদের একত্রিত করুন। শত্রু ভিন্ন একটি পর্যায়ে চলে গিয়েছে। গুপ্তহত্যা খুব ভয়ঙ্কর একটি পর্যায়। যার ওপরে আর কিছু হয় না। কথাটি বোঝা জরুরি।
 
১০|
বিশ্বাসঘাতক ও দেশদ্রোহীদের বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হলে তা আঞ্চলিক পর্যায়ের দায়িত্বশীল Network এর হাত ধরে নেওয়া জরুরি। যারা বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সহ বিভিন্ন মহলের সাথে সমন্বয় করে চলতে সক্ষম থাকবেন বলে আশা করা যায়। বাকিরা সকলে স্রেফ নিজেদের সংযোগ শক্তিশালী করা, নিরাপত্তা বজায় রাখা ও নিজ নিজ অঞ্চলে নজরদারি পরিচালনার দ্বারা Intelligence Gathering এর মাঝে আপাতত সীমাবদ্ধ থাকা উচিত। অন্ধকারে চলতে আরম্ভ করুন। কারা আমাদের শত্রু তা সকলে ভালো করে জানেন।
 
ধন্যবাদ। - রেভান এম
 
 
 
 
 
 
 
 
#halal_news_tv #daily_halal_news_tv
Send as a message
Share on my page
Share in the group
Translation is not possible.
শরীফ ওসমান হাদীর বিষয়ে একটু আগে এভারকেয়ার হাসপাল ও মেডিকেল বোর্ড এই বিবৃতি দিয়েছেন:
 
সর্বশেষ স্বাস্থ্যগত অবস্থা (সংক্ষেপে):
 
১. গত ১২ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জনাব শরীফ মোঃ ওসমান হাদীর প্রয়োজনীয় সার্জিক্যাল অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়। অপারেশন-পরবর্তী উন্নত চিকিৎসা ও নিবিড় পর্যবেক্ষণের জন্য তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতাল ঢাকার ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়। আজ ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, চিকিৎসার দ্বিতীয় দিনে মেডিকেল বোর্ড পুনরায় তাঁর শারীরিক অবস্থা মূল্যায়ন করেছে।
 
২. আজ সকালে পুনরায় করা সিটি স্ক্যানে দেখা গেছে, মস্তিষ্কের ফোলা (Cerebral Edema) পূর্বের তুলনায় আরও বৃদ্ধি পেয়েছে, যা একটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক ক্লিনিক্যাল পরিস্থিতি নির্দেশ করে।
 
৩. রোগীর ফুসফুসের কার্যকারিতা ও মেকানিক্যাল ভেন্টিলেটরের অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল (Stable) রয়েছে। এই ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উন্নতি বা অবনতি পরিলক্ষিত হয়নি। চেস্ট ড্রেইন টিউব সচল রয়েছে।
 
৪. রোগীর কিডনির কার্যক্ষমতা বর্তমানে বজায় আছে এবং ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা পূর্বের তুলনায় কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। তবে ব্রেন ইনজুরির কারণে শরীরের কিছু হরমোনগত ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে, যা প্রতি ঘণ্টায় ইউরিন উৎপাদনে প্রভাব ফেলছে। এ কারণে এসিড-বেস ব্যালেন্স, ফ্লুইড ও ইলেক্ট্রোলাইট অত্যন্ত নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ ও চিকিৎসা করা হচ্ছে।
 
৫. রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা বর্তমানে অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
 
৬. ব্রেন স্টেমে আঘাত ও মস্তিষ্কের অতিরিক্ত ফোলাজনিত চাপের কারণে রোগীর রক্তচাপে ওঠানামা পরিলক্ষিত হচ্ছে। আজ রোগীর হৃদস্পন্দন স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা বেশি লক্ষ্য করা গেছে। রক্তচাপ ও হৃদযন্ত্রের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় মেডিক্যাল সাপোর্ট চলমান রয়েছে।
 
৭. রোগীর ব্লাড সুগার নিবিড়ভাবে মনিটর করা হচ্ছে। এই ধরনের জটিল ও সংকটাপন্ন শারীরিক অবস্থায় ব্লাড সুগারের ওঠানামা একটি পরিচিত ক্লিনিক্যাল চ্যালেঞ্জ, যা মেডিকেল টিম সতর্কতার সঙ্গে নিয়ন্ত্রণে রাখছে।
 
৮. রোগীর সার্বিক অবস্থা বর্তমানে অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। তবে মেডিকেল বোর্ড সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব, আন্তরিকতা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
 
৯. রোগীর পরিবার অথবা পরিবারের মাধ্যমে সরকার যদি রোগীকে দেশের বাইরে উন্নত চিকিৎসার জন্য স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, সে ক্ষেত্রে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও মেডিকেল বোর্ড সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদানে সদা প্রস্তুত রয়েছে।
 
১০. রোগীর পরিবারকে তাঁর বর্তমান শারীরিক অবস্থা বিস্তারিতভাবে অবহিত করা হয়েছে।
১১. সকলের প্রতি বিনীত অনুরোধ—অপ্রয়োজনে হাসপাতালে ভিড় করবেন না। কোনো ধরনের অনুমানভিত্তিক বা বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার থেকে বিরত থাকুন।
 
সবশেষে, জনাব শরীফ মোঃ ওসমান হাদীর দ্রুত আরোগ্যের জন্য দেশবাসীসহ সকলের কাছে মেডিকেল বোর্ড বিনীতভাবে দোয়া প্রার্থনা করছে।
 
ধন্যবাদান্তে-
ডা: মো: জাফর ইকবাল
সিনিয়র কনসালটেন্ট ও কো-অর্ডিনেটর আইসিইউ ও এইচডিইউ
এভারকেয়ার হাসপাতাল ঢাকা
 
 
 
#halal_news_tv #daily_halal_news_tv
Send as a message
Share on my page
Share in the group
Translation is not possible.
শরীফ উসমান হাদী কে নিয়ে তাকফীরের প্রয়োজন নেই আপাতত।
হাদী কে আমরা কাউন্ট করতাছি ভ|রতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে লড়াকু সৈনিক হিসাবে৷
 
হাদীকে নিয়ে আমাদের কনসার্নের মূল জায়গা টা হলো দেশের অস্তিত্ব।
হাদীরা হলো প্রথম লেয়ার৷
 
তাদের কে মুছে দিতে পারলে দেশে ভ|রতীয় আগ্রাসন আবারো চেপে বসবে৷
তখন তাওহীদি অঙ্গনের উপর নেমে আসবে ভয়াবহ ঝড় তুফান।
 
হাদীরা একটা জায়গায় এসে আমাদের বিরুদ্ধে বলে এটা সত্য।
কিন্তু হাদীরাই ভ|রতীয় আধিপত্য রুখে দিতে আমাদের ই সহায়ক।
 
- আল ইন্তিফাদা
 
 
#halal_news_tv #daily_halal_news_tv
Send as a message
Share on my page
Share in the group
Translation is not possible.
আফগানিস্তানের সেই ব্ল্যাকহক হেলিকপ্টারগুলো, যেগুলো আমেরিকান পাপেট সরকার আশরাফ ঘানীর সেনাবাহিনী উজবেকিস্তানে নিয়ে গিয়েছিল; আমেরিকা সেগুলো পেরুকে দিয়ে দিয়েছে।
 
‘SA Defensa’-এর প্রতিবেদনের মতে, আমেরিকা আফগান বিমানবাহিনীর অধীনে থাকা ব্ল্যাকহক (UH-60A+) হেলিকপ্টারগুলো—যেগুলো ২০২১ সালে তালেবানদের ক্ষমতা গ্রহণের পর উজবেকিস্তানে হাইজ্যাক করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল—এখন পেরু রাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করেছে।
 
আমেরিকা গত বছরও ৯টি ব্ল্যাকহক হেলিকপ্টার পেরুকে দিয়েছিল এবং ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৭টি হেলিকপ্টার আবার আমেরিকায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
 
ইমারতে ইসলামি একাধিকবার জোর দিয়ে বলেছে যে, এসব বিমান ও হেলিকপ্টার আফগানিস্তানের জাতীয় সম্পদ এবং সেগুলো আফগানিস্তানে ফেরত দেওয়া উচিত। তবে উজবেকিস্তান এসব সরঞ্জামকে আমেরিকার মালিকানা বলে উল্লেখ করে কাবুলের কাছে হস্তান্তরের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে।
 
 
#halal_news_tv #daily_halal_news_tv
Send as a message
Share on my page
Share in the group
Translation is not possible.
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় মুসলমানদের নবীকে নিয়ে হিন্দুদের ব্যঙ্গচিত্র পোস্ট করার ঘটনায়
শুধু হি*ন্দুদের টিনের বাড়ি ভাঙ্গার খবরই দেখলাম।
এরপর দেখলাম- ১২০০ মুসলমানদের নামে মামলা।
এরপর দেখলাম- মুসলমানদের জেলে ভরে নির্যা*তন করে অ*সুস্থ বানানো।
এরপর দেখলাম- হি*ন্দুদের বাড়িঘর পুনরায় নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে।
 
পুরো ঘটনা পাল্টে হয়ে গেলো-
হি*ন্দুদের ব্যঙ্গচিত্র নাকি ফেক আইডির গুজব।
ফলে তারা হয়ে গেলো নিরাপরাধ।
আর মুসলমানরা হয়ে গেলো আসামী।
 
আচ্ছা- ফেসবুক তো আমরাও চালাই-
বাংলাদেশে ও ভা র তের হি*ন্দু ধর্মাবলম্বীরা যে প্রতিনিয়ত মুসলমানদের ধর্ম অব*মাননা করে বিভিন্ন পোস্ট স্ট্যাটাস দেয়, এটা কী মিথ্যা ? এগুলো কী গু*জব ??
মোটেও না। শত শত হাজার হাজার এমন স্ট্যাটাস কমেন্ট আছে।
তাহলে রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঘটনা কিভাবে গু*জব বলে উড়িয়ে দেয়া হচ্ছে ??
 
এরপর- সরকার প্রশাসনের উচিত ছিলো অপরাধীকে ধরে উচিত শিক্ষা দেয়া।
কিন্তু সেটা না হওয়াতে উত্তেজিত জনতা যদি কিছু করেও,
তবে তার দায় মোটেও উত্তেজিত জনতার না,
বরং যারা ব্যঙ্গ চিত্র তৈরী করে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে এবং
যে প্রশাসন তাদের যথাপোযুক্ত বিচার করতে পারেনি তাদের।
কিন্তু সেটা না করে গণহারে হাজার হাজার মুসলমানদের নামে মামলা করে
সারা গ্রাম পুরুষশূণ্য করে ফেলা হয়েছে, যা আরেক মুসলিম নির্যা*তন।
এরপর যাদের ধরা হয়েছে, তাদেরকে যে থানা হাজাতে নির্যা*তন করা হয়েছে,
সেটাও জঘন্য বিষয়।
আওয়ামীলীগ তার আমলে ভা র তকে খুশি করতে এভাবে হি*ন্দু ব্য*ঙ্গচিত্র অঙ্গনকারীর পক্ষ নিতো এবং প্রতিবাদকারী মুসলমানদের নির্যা*তন করতো।
এখন ইউনুসও সেই পথ ধরেছে। ভা র তকে খুশি করতে হি*ন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপরাধ বানাচ্ছে, এবং মুসলমানদের নির্যা তন করছে।
 
অথচ জুলাই অভ্যুত্থানের মূল অংশীদারিত্ব হচ্ছে মুসলমানদের।
আর মুসলমানদের প্রিয় নবীকে নিয়ে কেউ ব্য*ঙ্গচিত্র আকলে তাকে মৃ*ত্যুদণ্ড দিতে হবে,
এটা তাদের সবার দাবী।
আন্দোলন হলো, ইউনুস ক্ষমতা পেলো, যে যার আখের গুছালো,
কিন্তু মুসলমানদের দাবী কতটুকু পূরণ হলো ?
নবীর বিরুদ্ধে ব্য*ঙ্গচিত্র অঙ্গনকারী কী শাস্তি পেলো ?
নাকি তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারীরা শাস্তি পেলো ??
 
সব কিছুরই হিসেব থাকে,
সব ঋণই শোধ হয়।
কোনটা আগে, কোনটা পরে। ©
Send as a message
Share on my page
Share in the group