রংপুরের গঙ্গাচড়ায় মুসলমানদের নবীকে নিয়ে হিন্দুদের ব্যঙ্গচিত্র পোস্ট করার ঘটনায়
শুধু হি*ন্দুদের টিনের বাড়ি ভাঙ্গার খবরই দেখলাম।
এরপর দেখলাম- ১২০০ মুসলমানদের নামে মামলা।
এরপর দেখলাম- মুসলমানদের জেলে ভরে নির্যা*তন করে অ*সুস্থ বানানো।
এরপর দেখলাম- হি*ন্দুদের বাড়িঘর পুনরায় নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে।
পুরো ঘটনা পাল্টে হয়ে গেলো-
হি*ন্দুদের ব্যঙ্গচিত্র নাকি ফেক আইডির গুজব।
ফলে তারা হয়ে গেলো নিরাপরাধ।
আর মুসলমানরা হয়ে গেলো আসামী।
আচ্ছা- ফেসবুক তো আমরাও চালাই-
বাংলাদেশে ও ভা র তের হি*ন্দু ধর্মাবলম্বীরা যে প্রতিনিয়ত মুসলমানদের ধর্ম অব*মাননা করে বিভিন্ন পোস্ট স্ট্যাটাস দেয়, এটা কী মিথ্যা ? এগুলো কী গু*জব ??
মোটেও না। শত শত হাজার হাজার এমন স্ট্যাটাস কমেন্ট আছে।
তাহলে রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঘটনা কিভাবে গু*জব বলে উড়িয়ে দেয়া হচ্ছে ??
এরপর- সরকার প্রশাসনের উচিত ছিলো অপরাধীকে ধরে উচিত শিক্ষা দেয়া।
কিন্তু সেটা না হওয়াতে উত্তেজিত জনতা যদি কিছু করেও,
তবে তার দায় মোটেও উত্তেজিত জনতার না,
বরং যারা ব্যঙ্গ চিত্র তৈরী করে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে এবং
যে প্রশাসন তাদের যথাপোযুক্ত বিচার করতে পারেনি তাদের।
কিন্তু সেটা না করে গণহারে হাজার হাজার মুসলমানদের নামে মামলা করে
সারা গ্রাম পুরুষশূণ্য করে ফেলা হয়েছে, যা আরেক মুসলিম নির্যা*তন।
এরপর যাদের ধরা হয়েছে, তাদেরকে যে থানা হাজাতে নির্যা*তন করা হয়েছে,
সেটাও জঘন্য বিষয়।
আওয়ামীলীগ তার আমলে ভা র তকে খুশি করতে এভাবে হি*ন্দু ব্য*ঙ্গচিত্র অঙ্গনকারীর পক্ষ নিতো এবং প্রতিবাদকারী মুসলমানদের নির্যা*তন করতো।
এখন ইউনুসও সেই পথ ধরেছে। ভা র তকে খুশি করতে হি*ন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপরাধ বানাচ্ছে, এবং মুসলমানদের নির্যা তন করছে।
অথচ জুলাই অভ্যুত্থানের মূল অংশীদারিত্ব হচ্ছে মুসলমানদের।
আর মুসলমানদের প্রিয় নবীকে নিয়ে কেউ ব্য*ঙ্গচিত্র আকলে তাকে মৃ*ত্যুদণ্ড দিতে হবে,
এটা তাদের সবার দাবী।
আন্দোলন হলো, ইউনুস ক্ষমতা পেলো, যে যার আখের গুছালো,
কিন্তু মুসলমানদের দাবী কতটুকু পূরণ হলো ?
নবীর বিরুদ্ধে ব্য*ঙ্গচিত্র অঙ্গনকারী কী শাস্তি পেলো ?
নাকি তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারীরা শাস্তি পেলো ??
সব কিছুরই হিসেব থাকে,
সব ঋণই শোধ হয়।
কোনটা আগে, কোনটা পরে। ©
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় মুসলমানদের নবীকে নিয়ে হিন্দুদের ব্যঙ্গচিত্র পোস্ট করার ঘটনায়
শুধু হি*ন্দুদের টিনের বাড়ি ভাঙ্গার খবরই দেখলাম।
এরপর দেখলাম- ১২০০ মুসলমানদের নামে মামলা।
এরপর দেখলাম- মুসলমানদের জেলে ভরে নির্যা*তন করে অ*সুস্থ বানানো।
এরপর দেখলাম- হি*ন্দুদের বাড়িঘর পুনরায় নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে।
পুরো ঘটনা পাল্টে হয়ে গেলো-
হি*ন্দুদের ব্যঙ্গচিত্র নাকি ফেক আইডির গুজব।
ফলে তারা হয়ে গেলো নিরাপরাধ।
আর মুসলমানরা হয়ে গেলো আসামী।
আচ্ছা- ফেসবুক তো আমরাও চালাই-
বাংলাদেশে ও ভা র তের হি*ন্দু ধর্মাবলম্বীরা যে প্রতিনিয়ত মুসলমানদের ধর্ম অব*মাননা করে বিভিন্ন পোস্ট স্ট্যাটাস দেয়, এটা কী মিথ্যা ? এগুলো কী গু*জব ??
মোটেও না। শত শত হাজার হাজার এমন স্ট্যাটাস কমেন্ট আছে।
তাহলে রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঘটনা কিভাবে গু*জব বলে উড়িয়ে দেয়া হচ্ছে ??
এরপর- সরকার প্রশাসনের উচিত ছিলো অপরাধীকে ধরে উচিত শিক্ষা দেয়া।
কিন্তু সেটা না হওয়াতে উত্তেজিত জনতা যদি কিছু করেও,
তবে তার দায় মোটেও উত্তেজিত জনতার না,
বরং যারা ব্যঙ্গ চিত্র তৈরী করে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে এবং
যে প্রশাসন তাদের যথাপোযুক্ত বিচার করতে পারেনি তাদের।
কিন্তু সেটা না করে গণহারে হাজার হাজার মুসলমানদের নামে মামলা করে
সারা গ্রাম পুরুষশূণ্য করে ফেলা হয়েছে, যা আরেক মুসলিম নির্যা*তন।
এরপর যাদের ধরা হয়েছে, তাদেরকে যে থানা হাজাতে নির্যা*তন করা হয়েছে,
সেটাও জঘন্য বিষয়।
আওয়ামীলীগ তার আমলে ভা র তকে খুশি করতে এভাবে হি*ন্দু ব্য*ঙ্গচিত্র অঙ্গনকারীর পক্ষ নিতো এবং প্রতিবাদকারী মুসলমানদের নির্যা*তন করতো।
এখন ইউনুসও সেই পথ ধরেছে। ভা র তকে খুশি করতে হি*ন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিরাপরাধ বানাচ্ছে, এবং মুসলমানদের নির্যা তন করছে।
অথচ জুলাই অভ্যুত্থানের মূল অংশীদারিত্ব হচ্ছে মুসলমানদের।
আর মুসলমানদের প্রিয় নবীকে নিয়ে কেউ ব্য*ঙ্গচিত্র আকলে তাকে মৃ*ত্যুদণ্ড দিতে হবে,
এটা তাদের সবার দাবী।
আন্দোলন হলো, ইউনুস ক্ষমতা পেলো, যে যার আখের গুছালো,
কিন্তু মুসলমানদের দাবী কতটুকু পূরণ হলো ?
নবীর বিরুদ্ধে ব্য*ঙ্গচিত্র অঙ্গনকারী কী শাস্তি পেলো ?
নাকি তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারীরা শাস্তি পেলো ??
সব কিছুরই হিসেব থাকে,
সব ঋণই শোধ হয়।
কোনটা আগে, কোনটা পরে। ©