গাজার নামহীন মৃতরা
দক্ষিণ গাজার নাসের হাসপাতালে ইসরায়েল থেকে ফেরত আসা নামহীন লাশগুলো শনাক্ত করার চেষ্টা করছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মীরা ও স্বজনেরা।
হাসপাতালে স্থাপন করা বড় স্ক্রিনে নম্বরযুক্ত লাশের ছবি দেখে পরিবারগুলো তাদের প্রিয়জনকে চিনে নেওয়ার চেষ্টা করছে—কেউ পোশাকের টুকরো, কেউ শরীরের দাগ বা দাঁতের আকার দেখে মিল খুঁজছেন।
“মুখটা নির্যাতনে বিকৃত ছিল, কিন্তু নাকের পাশে তিল আর দাঁতের গঠন দেখে বুঝেছি, এটা আমার ছেলেই,” বলেন আকরাম আল-মানাসরাহ, যার দুই ছেলের একজন এখনো নিখোঁজ।
কোনো ল্যাব বা ডিএনএ টুল না থাকায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনলাইনে একটি পোর্টাল চালু করেছে, যাতে পরিবারগুলো দূর থেকে লাশ শনাক্ত করতে পারে।
কর্তৃপক্ষের হিসেবে, যুদ্ধের পর এখনো প্রায় ৯,৫০০ ফিলিস্তিনি নিখোঁজ রয়েছেন গাজায়।
গাজার নামহীন মৃতরা
দক্ষিণ গাজার নাসের হাসপাতালে ইসরায়েল থেকে ফেরত আসা নামহীন লাশগুলো শনাক্ত করার চেষ্টা করছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মীরা ও স্বজনেরা।
হাসপাতালে স্থাপন করা বড় স্ক্রিনে নম্বরযুক্ত লাশের ছবি দেখে পরিবারগুলো তাদের প্রিয়জনকে চিনে নেওয়ার চেষ্টা করছে—কেউ পোশাকের টুকরো, কেউ শরীরের দাগ বা দাঁতের আকার দেখে মিল খুঁজছেন।
“মুখটা নির্যাতনে বিকৃত ছিল, কিন্তু নাকের পাশে তিল আর দাঁতের গঠন দেখে বুঝেছি, এটা আমার ছেলেই,” বলেন আকরাম আল-মানাসরাহ, যার দুই ছেলের একজন এখনো নিখোঁজ।
কোনো ল্যাব বা ডিএনএ টুল না থাকায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনলাইনে একটি পোর্টাল চালু করেছে, যাতে পরিবারগুলো দূর থেকে লাশ শনাক্ত করতে পারে।
কর্তৃপক্ষের হিসেবে, যুদ্ধের পর এখনো প্রায় ৯,৫০০ ফিলিস্তিনি নিখোঁজ রয়েছেন গাজায়।