1 Bulan Terjemahkan
Tidak bisa diterjemahkan.

#copiedpost

আমরা চাইলে সময় অপচয়, চিন্তা অপচয় রোধ করতে পারি একটা ফর্মুলা অবলম্বন করে।

সেটা হলো- circle of concern vs circle of influence এই দুটো বুঝে।

কোনটা আপনার কাছে 'চিন্তার বিষয়' আর কোনটা আপনার 'সাধ্যের মধ্যে' এই দুটো বুঝতে পারলে জীবনে অনেক কাজ সহজে করতে পারবেন।

আপনি আর্লি ম্যারেজ করতে চান। কিন্তু, পরিবার মানছে না, কোনো বাবা-মা আপনার কাছে বিয়ে দিতে রাজি না। কারণ, আপনি এখনো বেকার। একটাকাও উপার্জন করেন না।

সবাইকে বুঝানো আপনার পক্ষে সম্ভব না। মা-বাবাকে বুঝানো কঠিন। আর অপরিচিত একটা পরিবারকে বুঝানো আরো কঠিন।

অন্যদের কারণে কেনো বিয়ে করতে পারছেন না এটা হলো 'সার্কেল অব কনসার্ন'। এটা আপনার নিয়ন্ত্রণে নেই।

আপনার নিয়ন্ত্রণে আছে উপার্জনের চেষ্টা করা। চাকরি লাভের জন্য পড়াশোনা বা ভালো সিভি বানানো, খোঁজখবর নেয়া।

এই ফর্মুলা বলে- আপনি 'সার্কেল অব ইনফলুয়েন্স' নিয়ে কাজ করুন। চিন্তা করুন, আপনি নিজে কী করতে পারবেন।

ঢাকা শহরে জ্যাম নিরসন করা যায় কীভাবে এই নিয়ে আপনি ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন। এগুলো করতে গিয়ে অফিসে লেইটে যান, ক্লাসে লেইটে যান। অথচ আপনার এসব স্ট্যাটাস নীতিনির্ধারকদের কাছে পৌঁছায়ও না।

আপনার 'সার্কেল অব ইনফ্লুয়েন্স' ছিলো সময়মতো পৌঁছানোর। প্রয়োজনে ২০ মিনিট আগে বাসা থেকে বের হওয়া। তা না করে আপনি কেবল 'সার্কেল অব কনসার্ন' নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন।

আমরা আমাদের জীবনী যতো বেশি সার্কেল অব ইনফ্লুয়েন্সে 'ফোকাস' দিতে পারবো, কাজে সময় বেশি দিয়ে অকাজে সময় কম দিতে পারবো, ততো উন্নতি করতে পারবো।

'অমুক নায়িকা পর্দা করে না কেনো' এটা সার্কেল অব কনসার্ন। এই হা-হুতাশ কোনো কাজে আসবে না।

যেটা কাজে আসবে, যা সার্কেল অব ইনফ্লুয়েন্স হলো- নিজের চোখের পর্দা, পোশাকের পর্দা ঠিক করা এবং আশেপাশের মানুষ, যারা আপনার কথা শুনে-শুনবে, তাদেরকে পর্দা করার পরামর্শ দেয়া।

Kirim sebagai pesan
Bagikan di halaman saya
Bagikan di grup